"সর্বদাই হু হু করে মন,
বিশ্ব যেন মরুর মতন।
চারি দিকে ঝালাফালা।
উঃ কী জ্বলন্ত জ্বালা,
অগ্নিকুণ্ডে পতঙ্গপতন।"পঙক্তিগুলোর রচয়িতা কে?
এটি একটি বাংলা বহু নির্বাচনী প্রশ্ন যা বিভিন্ন শ্রেণীর শিক্ষার্থীদের জন্য।
সঠিক উত্তর
বিহারীলাল চক্রবর্তী
এম সি কিউ প্রশ্ন
বিষয়ভিত্তিক সাপ্তাহিক মডেল টেস্ট - বাংলা
মডেল টেস্ট দিন, সম্পূর্ণ বিনামূল্যে
লগইন করে মডেল টেস্ট শুরু করুনব্যাখ্যা
"সর্বদাই হু হু করে মন,
বিশ্ব যেন মরুর মতন।
চারি দিকে ঝালাফালা।
উঃ কী জ্বলন্ত জ্বালা,
অগ্নিকুণ্ডে পতঙ্গপতন।" বিহারীলাল চক্রবর্তী রচিত কবিতার বিখ্যাত চরন।
-------------------
বিহারীলাল চক্রবর্তী (১৮৩৫-১৮৯৪):
বাংলা সাহিত্যের প্রথম গীতি-কবি হিসেবে তিনি সুপরিচিত বিহারীলাল চক্রবর্তী এর জন্ম ১৮৩৫ সালের ২১ মে কলকাতায়।
- তাঁদের আদি পারিবারিক পদবি ছিল ‘চট্টোপাধ্যায়’।
- তার সব কাব্যই বিশুদ্ধ গীতিকাব্য। রবীন্দ্রনাথ তাকে বাঙলা গীতি কাব্য-ধারার 'ভোরের পাখি' বলে আখ্যায়িত করেন।
- তাঁর কবিতায় রূপ অপেক্ষা ভাবের প্রাধান্য বেশি। প্রকৃতি ও রোম্যান্টিকতা, সঙ্গীতের উপস্থিতি, সহজ-সরল ভাষা এবং তৎসম ও তদ্ভব শব্দের যুগপৎ ব্যবহার বিহারীলালের কাব্যকে করেছে বৈশিষ্ট্যমন্ডিত।
বিহারীলালেরউল্লেখযোগ্য রচনাবলি:
- স্বপ্নদর্শন (১৮৫৮),
- সঙ্গীতশতক (১৮৬২)
- বন্ধুবিয়োগ (১৮৭০),
- প্রেমপ্রবাহিণী (১৮৭০),
- নিসর্গসন্দর্শন (১৮৭০),
- বঙ্গসুন্দরী (১৮৭০),
- সারদামঙ্গল (১৮৭৯),
- নিসর্গসঙ্গীত (১৮৮১),
- মায়াদেবী (১৮৮২),
- দেবরাণী (১৮৮২),
- বাউলবিংশতি (১৮৮৭),
- সাধের আসন (১৮৮৮-৮৯) এবং
- ধূমকেতু (১৮৯৯) ।
তাঁর সম্পাদিত পত্রিকা:
- পূর্ণিমা,
- সাহিত্য-সংক্রান্তি,
- অবোধবন্ধু প্রভৃতি।
উৎস: লাল নীল দীপাবলি, হুমায়ুন আজাদ এবং বাংলাপিডিয়া।
প্রশ্ন পরিসংখ্যান
পাবলিক পরীক্ষার অন্তর্ভুক্তি
এই প্রশ্নটি আমাদের বিস্তৃত আর্কাইভের মধ্যে 0 পাবলিক পরীক্ষায় অন্তর্ভুক্ত হয়েছে।
প্রথম উত্তরদাতা হন!
আমাদের প্ল্যাটফর্মে এখনও কেউ এই প্রশ্নের উত্তর দেয়নি। আপনি প্রথম হতে পারেন!